উপাদান। প্রতিটি ৫০০ মিগ্রা অপসিড ক্যাপসুল এ রয়েছে। ওগছল নির্যাস ৮৫ মিগ্রা নিম নির্ধাস ৬৫ মিগ্রা আমলাতাস নির্যাস ৬৫ মিগ্রা + আমের বীজ নির্বান করা মিয়া জাল মিলাদ নির্যাস ৫৫ মিগ্রা + কাচনার নির্যাস ৫০ মিগ্রা হরিতকি নির্যাস ৩৫ মিগ্রা বহেড়া নির্যাস ৩৫ মিয়া আফয়াকে নির্বাস ৩৫ মিগ্রা+ খুনখারারা নির্যাস ২০ মিয়া
ফার্মাকোলজি।
গুগ্গুল। গুগ্গুল তার উষ্ণ প্রকৃতির কারণে অপচা হজমের কারণে পরীরে যে বিষাক্ত অবশেষের তৈরী হয় তা হ্রাস করে বিপাককে উন্নত করে। ইহা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
নিম। নিমপাতা অন্তেরকৃমি, পেটখারাশ, ক্ষুধামন্দা, আলসার, ব্লকের আলসার, হৃদরোগ ও রক্তনালীর রোগে, জ্বর, ডায়াবেটিস, মাড়ির রোগ, এবং লিভারের সমস্যায় ব্যবহৃত হয়। এতে এমন রাসায়নিক উপাদান রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে, পরিপাকতন্ত্রের আলসার নিরাময় করতে পারে, গর্ভধারণ রোধ করতে পারে, ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে পারে এবং মুখের মাড়ির রোগেও ব্যবহার হয়।
আমলতাস। আমলতাস কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য উপকারী। অমলতাস যে কোন কঠিন কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য নিয়মিত তিন সপ্তাহ ব্যবহারে অনেক উপকার পাওয়া যায়। আরো বেশী উপকারের জন্য আমলাতাসের পাল্প গরম পানিতে মিশিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য পান করা যেতে পারে।
আমেরবীজ। ইহা হজমে সাহায্য করে। এর অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য এবং ফাইবার থাকার কারণে, আমের বীজ হজমে সহায়তা করে বলে প্রমাণিত হয়েছে। আমের বীজে পর্যাপ্ত ফাইবার থাকার কারনে অতিরিক্ত ওজন কমাতে সাহায্য করে।
নারুহালদি। এটি দারুহরিদ্র, দারুহালনি, দারভি এবং চিত্রা নামেও পরিচিত। উদ্ভিদটি অ্যান্টি-পাইরেটিক, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-হেপাটোটঞ্চি, অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক, অ্যান্টি-ক্যান্সার, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-লিপিডেমিক এজেন্ট হিসাবে অত্যন্ত কার্যকর।
কাচনার। একটি গবেষণায় জানা যায় কাচনার স্টেমের ইখানোলিক নির্যাস অ্যান্টি-আলসার এ অত্যন্ত কার্যকর। ইহা এসিডিটি দুরকরে আলসার নিয়ন্ত্রন করে। ইহা পাচকর সনিঃসরণ নিয়ন্ত্রণ করে।
হরিতকি। ইহার প্রধান ফার্মাকোলজিক্যাল কার্যকলাপ গুলি হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ফ্রি র্যাডিক্যাল নিয়ন্ত্রন করে। এছাড়া ইহা অ্যান্টিকার্সিনোজেনিক, অ্যান্টিমিউটাজেনিক, রেডিও প্রোটেক্টিভ এবং কেমোপ্রেভেনটিভ, হেপাটোপ্রোটেক্টিভ, কার্ডিওপ্রোটেক্টিভ, সাইটোপ্রোটেক্টিভ, অ্যান্টিডায়াবেটিক এবং রেনোপ্রোটেক্টিভ হিসেবে অত্যন্ত কার্যকর।
বহেড়া। বহেড়ার ছাল মৃদু মূত্র বর্ধক এবং রক্ত শূন্যতা ও লিউকোডারমায় উপকারী। এর ফল প্রদাহবিরোধী, হেলমিন্টিক, কফনাশক, অ্যান্টিপাইরেটিক, অ্যান্টিমেটিক, অ্যাজমা এবং ব্রঙ্কাইটিস, ড্রপসি, ডিসপেপসিয়া, হৃদরোগ, চর্মরোগ, কুষ্ঠরোগ, আলসারে উপকারী।
আমলকি: ইহা অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যানালজেসিক এবং অ্যান্টিপাইরেটিক, অ্যাডাপ্টোজেনিক, হেপাটোপ্রোটেকটিভ, অ্যান্টিটিউমার এবং অ্যান্টি আলসেরোজেনিক হিসেবে অত্যন্ত কার্যকর।
খুনখারাবা: এটি ক্ষত, রক্ত অর্শ, পাইলস, মেনোরেজিয়া এবং ডায়রিয়ার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি রক্ত সঞ্চালন সক্রিয় করে, মহিলাদের মাসিকের ব্যথা, অ্যামেনোরিয়া, প্রসবোত্তর রক্তপাত, বুকে ব্যথা এবং ডিসপনিয়ার চিকিৎসায় প্রাচিনকাল থেকে ভেষজ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
নির্দেশনা:
বায়ুনাশক
গ্যাস্ট্রাইটিস
এসিডিটি
আলসার নিরাময় করে
পেটে অস্বস্থি
ক্ষুধামান্দ্য
হার্ট বার্ন
কোষ্ঠকাঠিন্য
লিভার সুরক্ষাকারক
কুমি
অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল
পাইলস
রক্তঅর্শ (হেমোরয়েডস)
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়
ডোজ। ১-২ ক্যাপসুল প্রতিদিন দুবার খাবারের আগে বা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
প্রতিনির্দেশ। তেমন কোন কোন প্রতিনির্দেশ পরিলক্ষিত দেখা যায় নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। যদিও বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটি নিরাপদ, তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথা, ঠোঁট ফুলে যাওয়া, মাথাব্যথা, অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া, রক্তে বিলিরুবিন এর মাত্রা বৃদ্ধি, অগ্ন্যাশয়ের রস নিঃসরণের মাত্রা বৃদ্ধি করে।
গর্ভাবস্থা এবং স্তন্যদান। গর্ভাবস্থায় নিরাপদ নয়। বিভিন্ন গবেষণায় জানা গেছে যে গর্ভাবস্থার প্রথম শেষ ১২ সপ্তাহে এই ওষুধ ব্যবহার করা ভ্রূণের জন্য বিপজ্জনক। গর্ভবতী মহিলাদের ১২ সপ্তাহ এবং কোনও ভেষজ ওষুধ ব্যবহার করার আগে ডাক্তার বা ফার্মাসিস্টের সাথে পরামর্শ করা উচিত। সংরক্ষণ: ৩০°০ এর উপরে সংরক্ষণ করবেন না, আলো এবং আর্দ্রতা থেকে দূরে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।
প্যাক: AluAlu/Alu_PVC ব্লিস্টার/স্ট্রিপ প্যাকে ১০০৩,১০০৫ ক্যাপসুল। HDPE/প্লাস্টিকের পাত্রে ১৫,৩০,৬০ ক্যাপসুল।
Reviews
There are no reviews yet.